বিক্রি হতো জিপিএ ৫ । জড়িত বোর্ড চেয়ারম্যান, সচিব ও কলেজ প্রধানরা
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মেধা নয় বরং জিপিএ এর স্কোর দিয়েই নির্ধারিত হতো শিক্ষার্থীদের যোগ্যতা। ফলে কোন প্রতিষ্ঠানের কতজন শিক্ষার্থী জিপিএ ৫ পেল তা নিয়ে রীতিমতো প্রতিযোগিতা ছিল প্রতিষ্ঠান প্রধানদের মধ্যে। আর এই সুযোগে ২০১৮ সালে দিপু মনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নেয়ার পর শুরু হয় জিপিএ ৫ কেনাবেচার চোরা গলি পথে অর্থের লেনদেন। শিক্ষামন্ত্রী দিপু মনি, বোর্ড চেয়ারম্যান, বোর্ড সচিব এবং বিভিন্ন স্কুল কলেজের প্রধানরা জড়িয়ে পড়েন জিপিএ ৫ কেনাবেচার প্রতিযোগিতায়। টাকা দিলেই পাওয়া যেত জিপিএ ৫। আবার অনেক অনুত্তীর্ণ শিক্ষার্থীর ভাগ্যেও মিলত বোর্ড পরীক্ষায় কৃতকার্যের অলিক ছোঁয়া। এসব লেনদেনে দেড় লাখ টাকা থেকে শুরু করে তিন-চার লাখ টাকাও বিনিময় হতো বলে তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে।